Digital Birth Certificate: বর্তমান ডিজিটাল ইন্ডিয়াতে হাতে লেখা সার্টিফিকেট এর গুরুত্ব দিন দিন কমে যাচ্ছে। হাতে লেখা সার্টিফিকেট সহজে যেহেতু যাচাই করা যায় না, সেহেতু নথিপত্রের সত্যতাও বোঝা যায় না। ডিজিটাল সার্টিফিকেটের কিউ আর কোড স্ক্যান করে সহজেই সত্যতা যাচাই করা যায়। তাই সমস্ত মাধ্যমে হাতে লেখা বার্থ সার্টিফিকেট এর ভ্যালুও দিন দিন কমে যাচ্ছে। তাই এখনি বানিয়ে নিন ডিজিটাল মাধ্যমে বার্থ সার্টিফি
আসুন জেনে নেয়া যাক কিভাবে পুরনো সার্টিফিকেটের থেকে নতুন ডিজিটাল জন্ম ও মৃত্যু সার্টিফিকেট বানানো যায়:
এই সমস্ত ডিজিটাল সার্টিফিকেট তারাই বানাতে পারবে যাদের জন্ম ১৯৯৯ সালের অক্টোবর মাসের পর। যারা পঞ্চায়েত বা পৌরসভা থেকে ইস্যু করিয়েছিলেন। সেগুলি সহজেই ডিজিটালাইজ করা যাবে। ১৯৮৭ সালের আগে দেয়া সার্টিফিকেটগুলো ডিজিটালাইজ নাও করা যেতে পারে।
ডিজিটালাইজ করার নিয়মাবলী:
এটি আপনি নিজে থেকে করতে পারবেন না আপনার নথিপত্র এবং তার সাথে মা বাবার পরিচয় পত্র নিয়ে আপনার নিকটবর্তী পৌরসভা বা পঞ্চায়েতে গিয়ে অফিসার কে দিয়ে ‘A’ ফরমটি ফিলাপ করতে হবে।
- সাথে নিজের পুরনো বা নতুন শংসাপত্র এবং মা বাবার ভোটার আইডি কার্ড ও আধার কার্ড।
- ডিজিটালাইজ করার সময় আপনি আপনার মোবাইল নম্বরও লিংক করাতে পারেন।
- মোবাইল নাম্বার একবার রেজিস্টার হয়ে গেলে, আপনি সেখান থেকেই যতবার ইচ্ছা ডাউনলোড করে নিতে পারেন সার্টিফিকেটটি।
- পুরনো সার্টিফিকেট এ কোন ভুল থাকলে আপনি সেই সময় শংসাপত্রটি ঠিকও করে নিতে পারেন।
যদি সার্টিফিকেট হারিয়ে যায় তাহলে কি করা উচিত?
- একটি জেনারেল ডাইরীর কপি জমা দিতে পারেন।
- পুরনো নাম্বারটি যদি কোন জেরক্স কপিতে বা আপনার কাছে থেকে থাকে তাহলে ওই নাম্বার দিয়ে আপনি আবার নতুন করে ডিজিটাল সার্টিফিকেটটি বের করতে পারেন।
- অনেক সময় পোলিও কার্ডের ওপরও এই নাম্বারটি পেতে পারেন।