Post Office Scheme: এই স্কিমে একবার একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ বিনিয়োগ করে প্রতি মাসে সুদের আকারে নিয়মিত আয় পাওয়া যায়।
যেকোন সময় আসতে পারে অর্থ সংকট সেটা মহামারী হোক বা হোক কোনো শারীরিক অসুস্থতা। তাই ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে সঞ্চয় করা খুবই জরুরী।ঘরে বসে সামান্য বিনিয়োগে মাসিক আয়ের জন্য সবাই ভালো স্কিম খোঁজেন আর সেটাই নিয়ে এসছি আমরা। চলুন দেখে নাওয়া যাক এই স্কিম সম্পর্কে।
পোস্ট অফিস মাসিক আয় স্কিম (MIS) থেকে একটি স্থিতিশীল সুদ পাওয়া যায়।৫ বছর পর টাকা তোলা যেতে পারে বা নতুন বিনিয়োগের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।তবে বিনিয়োগ করার আগে সেটির সুবিধা ও নিরাপত্তা খতিয়ে দেখা জরুরি। কিছু স্কিম আছে, যেখানে বিনিয়োগ করে মাসিক একটা আয় হয়। সরকারি স্কিমগুলি সর্বদা নিরাপদ। পোস্ট অফিসের মাসিক আয় স্কিমে (MIS) বিনিয়োগ করে প্রতি মাসে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা পাওয়া যায়।কিছু স্কিম আছে, যেখানে বিনিয়োগ করে মাসিক একটা আয় হয়। সরকারি স্কিমগুলি সর্বদা নিরাপদ। পোস্ট অফিসের মাসিক আয় স্কিমে (MIS) বিনিয়োগ করে প্রতি মাসে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা পাওয়া যায়।
২০২৩-এর জানুয়ারী থেকে মার্চ পর্যন্ত সুদের হার ৭.১ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছিল। তবে এটি সরকার-নির্ধারিত সুদের হারের উপর ভিত্তি করে। এই স্কিমে টাকা ৫ বছরের জন্য বিনিয়োগ করতে হয়। ৫ বছর পর টাকা তোলা যেতে পারে বা নতুন বিনিয়োগের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতা রামন ২০২৩ সালের বাজেট বক্তৃতায় ঘোষণা করেছেন যে, এই স্কিমে সর্বোচ্চ বিনিয়োগের সীমা একক অ্যাকাউন্টের জন্য ৪.৫ লক্ষ টাকা থেকে ৯ লক্ষ টাকা এবং যৌথ অ্যাকাউন্টের জন্য ১৫ লক্ষ টাকা করা হবে। বর্তমানে অবশ্য পোস্ট অফিস আগের বিনিয়োগ সীমা নিয়ে কাজ করছে।
পোস্ট অফিসের এমআইএস স্কিমে নতুন বিনিয়োগ সীমায় যৌথ অ্যাকাউন্টে ১৫ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করা সম্ভব হবে। এখানে ১৫ লক্ষ টাকার বিনিয়োগে মাসিক প্রায় ৯,০০০ টাকা (৮,৮৭৫ টাকা) আয় করা যায়। আর একক অ্যাকাউন্টের জন্য ৯ লক্ষ টাকার বিনিয়োগে মাসিক সুদের আয় ৫,৩২৫ টাকা হবে। এমআইএস স্কিমে অ্যাকাউন্ট খোলার তারিখ থেকে এক মাস পরে সুদ দেওয়া হয়।
কাজেই এতো ভালো সুযোগের উপেক্ষা না করে ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে আজি যোগাযোগ করুণ অপনার নিকটবর্তী পোষ্ট অফিস গুলোতে।